১. ২২ ক্যারেট স্বর্ণ

২. ২১ ক্যারেট স্বর্ণ

৩. ১৮ ক্যারেট স্বর্ণ

৪. সনাতন স্বর্ণ

১. ২২ ক্যারেট রূপা

২. ২১ ক্যারেট রূপা

৩. ১৮ ক্যারেট রূপা

৪. সনাতন রূপা

১. ক্যাশ/নগদ টাকা

(মৌলিক প্রয়োজনের অতিরিক্ত যা নিজের কাছে নগদ আছে)

২. সঞ্চয়/ডিপোজিট

(ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে কারেন্ট/সেভিংস/ফিক্সড একাউন্ট বা এফডিআর বা ডিপিএস বা জীবন বীমা বা মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্টে যা জমা আছে [অতিরিক্ত ইন্টারেস্ট পুরোটাই সদকা করা জরুরী])

৩. বৈদেশিক মুদ্রা

(ডলার/রিয়াল - যাকাত আদায়ের দিনের রেটে)

৪. আমানত

(ব্যাংক লকারে রক্ষিত বা কোন ব্যক্তির কাছে আমানত হিসেবে গচ্ছিত মাল)

৫. ঋণ

(অন্যের কাছে পাওনা টাকা - যা পাওয়া নিশ্চিত বা পাওয়ার আশা রয়েছে। পাওয়ার আশা না থাকলে হিসেবে আসবে না। কিন্তু পরবর্তিতে যদি পাওয়া যায়, তাহলে বিগত বছরের যাকাত আদায় করে নিবে। উল্লেখ্য, পাওনা টাকার যাকাত এখনি আবশ্যক নয়, বরং পাওনা উসূল হওয়ার পর ওই টাকার যাকাত আদায় করা ফরয হয়। তার আগে আদায় করা জরুরি নয়, তবে আদায় করলে যাকাত আদায় হয়ে যাবে। পাওনা উসূল হতে যদি কয়েক বছর অতিবাহিত হয়ে যায় তাহলে উসূল হওয়ার পর বিগত বছরের যাকাত আদায় করা ফরয হবে।)

৬. এডভান্স/সিকিউরিটি মানি

(ফেরতযোগ্য জামানত যেমন, বাসা/দোকান ভাড়া নেয়ার সময় যে টাকা এডভান্স হিসেবে দেয়া হয় এবং যদি তা বাসা/দোকান ছেড়ে দেয়ার সময় ফেরতযোগ্য হয়। আর যদি কর্তনযোগ্য হয় তাহলে যাকাত আদায়ের দিন পর্যন্ত কর্তনকৃত পরিমানের অবশিষ্টাংশ [তবে হাতে আসার পরও বিগত বছরের যাকাত আদায় করা যাবে])

৭. সমিতিতে সঞ্চিত নগদ অর্থ

(নিজের জমাকৃত ব্যালেন্স)

৮. ব্যবসায়িক মাল

(বিক্রয়ের নিয়তে ক্রয়কৃত মাল; যেমন, কাঁচামাল, উৎপাদিত পণ্য, স্টক লট, জায়গাজমি, ফ্লাট, গাড়ী, গরু, ছাগল, মাছ, মুরগি ইত্যাদি, যা ক্রয় করাই হয়েছে বিক্রয়ের নিয়তে। যাকাত আদায়ের দিন সব মাল একত্রে বিক্রি করলে যে মূল্য পাবে। পাইকারী বিক্রেতা হলে পাইকারী মূল্য, খুচরা বিক্রেতা হলে খুচরা মূল্য। তবে ব্যাবসা পরিচালনা করতে যেসব পন্য/যন্ত্রের দরকার হয় তার যাকাত নেই। যেমন মেশিনারিজ, ব্যাবসা পরিচালনায় গাড়ি, ইত্যাদি।)

৯. বিক্রিত পণ্যের বকেয়া মূল্য

(যা পাওয়া নিশ্চিত বা পাওয়ার আশা রয়েছে)

১০. কোম্পানির শেয়ার

(ক্যাপিটাল গেইন বা বিক্রয়ের নিয়তে ক্রয়কৃত - মার্কেট ভ্যালু)

১১. কোম্পানির শেয়ার

(শুধুমাত্র ডিভিডেন্ট গ্রহণের নিয়তে ক্রয়কৃত শেয়ার - এ শেয়ারের মোট মুল্য থেকে শেয়ার অনুপাতে কোম্পানির অপারেটিং অ্যাসেট যেমন, বিল্ডিং, মেশিনারী, কার-পিকআপ ইত্যাদির মূল্য বাদ দিয়ে মূল্য নির্ধারণ করবে। তবে তা সম্ভব না হলে সতর্কতা মূলক মার্কেট ভ্যালু হিসেবে যাকাত দিবে)

১২. ডিভিডেন্ড/প্রফিট

(ক্যাশ/স্টক/শেয়ার ডিভিডেন্ড/পার্টনারশিপ থেকে প্রাপ্ত লভ্যাংশ)

১৩. সিকিউরিটিজ বা আর্থিক সার্টিফিকেট

(বন্ড, ডিবেঞ্চার, মিউচুয়াল ফান্ড, প্রাইজ বন্ড, সঞ্চয়পত্র, ট্রেজারি বিল। প্রাইজ বন্ডে যাকাত আসে। তবে এটি ক্রয় করা সম্পূর্ণ হারাম। প্রাপ্ত অতিরিক্ত অর্থ সুদ।)

১৪. প্রভিডেন্ট ফান্ড

(সরকার নিয়ন্ত্রিত প্রভিডেন্ট ফান্ড হলে, হাতে আসার পর শুধু সে বছরের। প্রতিষ্ঠান বা পরিচালনা কমিটি নিয়ন্ত্রিত হলে বর্তমান জমাকৃত)